ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের শীর্ষ দল প্রাইম ব্যাংকের হয়ে খেলা পাকিস্তানি ক্রিকেটার রাফাতুউল্লাহ মোহাম্মদ। এবারের লীগে প্রথম ম্যাচে খেলতে নেমেই হাঁকিয়েছেন ১২৮ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস।
এই ৪১ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান পাকিস্তান জাতীয় দলের হয়ে তিনটি টি-টুয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের জন্য সুপরিচিত এই ব্যাটসম্যান সবচেয়ে বেশি বয়সে
টি-টুয়েন্টিতে অভিষেকের রেকর্ড করেন।
২০১৫ সালে দুবাইয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টুয়েন্টি অভিষেক হয়েছিল তার। ওই এক সিরিজেই আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি ঘটেছে বলা চলে।
তবে এখনো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে লিস্ট ‘এ’ ও প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট। ৯৬’তে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে পা দিলেও জাতীয় দলে ফিরতে অনেক বসন্ত পার হয়ে গিয়েছিল রাফাতুল্লাহর। তবে আশা ছাড়তে পারেননা বিধায় চালিয়ে যাচ্ছেন ক্রিকেট।
সময় টিভির সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘ক্রিকেটই আমার স্বপ্ন। দলে জায়গা করে নিতে হয়তো ঊনিশ বছর লেগেছে। তবে নিজের প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল। জানতাম একদিন না একদিন আমাকে দিয়ে হবেই। ’
সেই প্রিয় ক্রিকেটের সুবাদেই প্রাইম ব্যাংককে নতুন ঠিকানা করেছেন এই পাকিস্তানি। এর আগে ২০১২ সালেও খেলেছিলেন ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে। সময়ের সাথে সাথে বদলে গেছে বাংলাদেশ ক্রিকেটও।
নিজের দেশের ক্রিকেটের সাথে বাংলাদেশের ক্রিকেটের বদলে যাওয়ার পার্থক্য করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি সবশেষ এখানে এসেছিলাম ২০১২ সালে। গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের ক্রিকেট যতটা এগিয়েছে… ঠিক ততটাই পিছিয়েছে পাকিস্তানের ক্রিকেট। ’
বাংলাদেশি কাপ্তান মাশরাফি বিন মুর্তজাকে খুব মনে ধরেছে এই পাকিস্তানির। মাশরাফির হাতে অদূর ভবিষ্যতে বড় আসরের শিরোপা দেখতে চান বলে জানান রাফাতুল্লাহ।
তার ভাষায়, ‘বিশেষ করে মাশরাফিকে আমি যত দেখি ততই মুগ্ধ হই। আমার মনে হয় বড় কোন আইসিসি ট্রফি জয়ের জন্য খুব বেশি দিন বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে হবে না।
এই ৪১ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান পাকিস্তান জাতীয় দলের হয়ে তিনটি টি-টুয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের জন্য সুপরিচিত এই ব্যাটসম্যান সবচেয়ে বেশি বয়সে
টি-টুয়েন্টিতে অভিষেকের রেকর্ড করেন।
২০১৫ সালে দুবাইয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টুয়েন্টি অভিষেক হয়েছিল তার। ওই এক সিরিজেই আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি ঘটেছে বলা চলে।
তবে এখনো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে লিস্ট ‘এ’ ও প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট। ৯৬’তে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে পা দিলেও জাতীয় দলে ফিরতে অনেক বসন্ত পার হয়ে গিয়েছিল রাফাতুল্লাহর। তবে আশা ছাড়তে পারেননা বিধায় চালিয়ে যাচ্ছেন ক্রিকেট।
সময় টিভির সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘ক্রিকেটই আমার স্বপ্ন। দলে জায়গা করে নিতে হয়তো ঊনিশ বছর লেগেছে। তবে নিজের প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল। জানতাম একদিন না একদিন আমাকে দিয়ে হবেই। ’
সেই প্রিয় ক্রিকেটের সুবাদেই প্রাইম ব্যাংককে নতুন ঠিকানা করেছেন এই পাকিস্তানি। এর আগে ২০১২ সালেও খেলেছিলেন ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে। সময়ের সাথে সাথে বদলে গেছে বাংলাদেশ ক্রিকেটও।
নিজের দেশের ক্রিকেটের সাথে বাংলাদেশের ক্রিকেটের বদলে যাওয়ার পার্থক্য করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি সবশেষ এখানে এসেছিলাম ২০১২ সালে। গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের ক্রিকেট যতটা এগিয়েছে… ঠিক ততটাই পিছিয়েছে পাকিস্তানের ক্রিকেট। ’
বাংলাদেশি কাপ্তান মাশরাফি বিন মুর্তজাকে খুব মনে ধরেছে এই পাকিস্তানির। মাশরাফির হাতে অদূর ভবিষ্যতে বড় আসরের শিরোপা দেখতে চান বলে জানান রাফাতুল্লাহ।
তার ভাষায়, ‘বিশেষ করে মাশরাফিকে আমি যত দেখি ততই মুগ্ধ হই। আমার মনে হয় বড় কোন আইসিসি ট্রফি জয়ের জন্য খুব বেশি দিন বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে হবে না।
0 Comment "বাংলাদেশের সাথে পাকিস্তানের ক্রিকেটের তুলনা করে যা বললেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার!"
Post a Comment